বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১

যে ১০ জন টালিউডকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন অনেকদুরে

 আমাদের সংস্কৃতির ইতিহাস অনেক পুরনো,আমাদের মুভি কিংবা গান অনেক কালজয়ী ইতিহাস রয়েছে,দেশের সংস্কৃতি  বাহিরে রিপ্রেজেন্ট করতে হলে আপনাকে মুভি দিয়েই করতে হবে! নাটক দিয়ে বড়জোর একটু পরিচিতি পাওয়া যাবে ব্যাস এইটুকুই! আজ কথা বলবো ১০ জন রানিং এমন অভিনেতাদের ব্যাপারে যারা যদি রেগুলার ঢালিউডকে কন্ট্রিবিউট করে ঢালিউড টালিউডকে ছাড়িয়ে যাবে! 

,

১০)ফারহান মুশফিকঃ উনার মধ্যে অভিনয়ের পোকা আছে সেটা উনার নাটক দেখলেই বুঝা যায়! উনি যদি বড় পরিসরে কোন প্রজেক্ট পান তাহলে ফাটিয়ে দিবেন! ক্ষুদ্র হলেও ফ্যানব্যাজ আছে!

,

৯)শ্যামল মাওলা; উনার চোখ অভিনয় করে,মারাত্মক এক্সপ্রেশন দিতে পারেন উনি! উনাকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে কাজে লাগালে সে আরও ভালো অভিনেতা হয়ে উঠবে! ফ্যানব্যাজ না থাকলেও উনার কাজের অগ্রগতি বলছে আস্তে আস্তে হয়ে যাবে!

,

৮)আরেফিন শুভ; অভিনয়ে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও,বডি-ফিটনেস এ সে সেরা! প্রজেক্ট বাছাই এর ক্ষেত্রেও সে বেশ ভালো! অভিনয় আর অযথা চিল্লাচিল্লি ঠিক করলেই সে ফিট! ফ্যানব্যাজ আছে!

,

৭)অপুর্বঃ অভিনয় খুব ভালোই করেন! কিন্তু কিসের যেন ঘাটতি! নিজেকে ভিন্ন ভিন্ন ক্যারেক্টার এ ট্রাই করতে হবে! মুটামুটি ফ্যানব্যাজ আছে!

,

৬)সিয়াম আহমেদঃ চলচ্চিত্র প্রেমিদের প্রায় সবারই মুখে শোনা যায় "আপকামিং সুপারস্টার"! মন থেকে অভিনয় করেন এবং লুক নিয়েও প্রচুর পরিশ্রম করেন! বিশাল ফ্যানব্যাজ রয়েছে!

,

৫)মোশারফ করিমঃ একজন লিজেন্ডারি অভিনেতা! যেকোন ক্যারেক্টার এ নিজেকে মানিয়ে নিবেন! অতিরিক্ত কমেডি নাটক করে কিছুটা সমালোচনায় পড়লেও,তার উচিত ক্যারেক্টার ওয়াইজ প্রজেক্ট বাছাই করা! বিশাল ফ্যানব্যাজ রয়েছে!

,

৪)আফরান নিশোঃ বিশাল একটা ফ্যানব্যাজ রয়েছে তার! অভিনয়ে কোন কমতি নেই! অতিরিক্ত একঘেয়েমি নাটক করে উনি নিজেকে নষ্ট করতেছেন! উনার যোগ্যতা হিসেবে উনি এখন বড় বড় প্রজেক্ট করতে পারেন।

,

৩)চঞ্চল চৌধুরীঃ বাংলাদেশে যদি ওয়ার্ল্ড ক্লাস অভিনেতা থাকে সেটা একজনই চঞ্চল চৌধুরী! যেকোন চরিত্রে মিশে যান! তার এক্সপ্রেশন দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়! তার চলচিত্রে রেগুলার হওয়া উচিত! পুরো বাংলাদেশ তার ভক্ত!

,

২)শাকিব খানঃ "সুপারস্টার"! উনি চরম অভিনয় পারেন এবং এক্সপ্রেশন কিং ও বলা হয়! তার অতীত এর মুভি গুলো যার প্রমাণ! মাঝখানে বাজে মেকআপ,বাজে ডিরেক্টর দের জন্য সমালোচনায় পড়লেও! এখন আবার নিজেকে পরিবর্তন করছেন! লুক এর দিক থেকে তিনি সেরা! কিছু মানুষ তাকে মুখে অপছন্দ করলেও,সবাই চায় সে বডি ফিটনেস ঠিক করে ভালো ভালো কোয়ালিটি মুভি করুক! বিশাল একটা ফ্যানব্যাজ রয়েছে!

,

১)ফজলুর রহমান বাবুঃ এই লোকটার অভিনয় দেখে বোঝার উপায় নেই যে মুভি নাকি বাস্তব! এত্ত সুন্দর করে নিজের অভিনয় ফুটিয়ে তুলেন যা দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়! ডিরেক্টর দের উচিত তাকে নিয়ে আলাদা করে গল্প ভাবা! তার কোন ফ্যানব্যাজ নেই! কিন্তু তার অভিনয় যে দেখবে সেই প্রশংসা করবে! হোক সে শাকিবের ফ্যান,নিশোর ফ্যান কিংবা চঞ্চল এর ফ্যান!

,

এরা ১০ জন যদি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তে রেগুলার কাজ করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাড়াতে বেশি সময় লাগবে না! এছাড়াও এবিএম সুমন,ইয়াস রোহান,শরিফুল রাজ,রোশান ইত্যাদি অনেক ভালো ভালো অভিনেতা তো রয়েছেই!


নতুন জীবনে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পাওয়া এক নায়কের গল্প

জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বছর কারারুদ্ধ বা যেকোনো আটকে পড়ে গেলে সেখান থেকে বের হয়ে আবার আগের জীবনে ফিরতে পারাটা অনেক কঠিন একটা ব্যাপার। আপনার পিক টাইমটা আবার তৈরি করতে পারলে আপনি ব্যক্তিজীবনে সফল এতে কোনো দ্বিধা নেই৷ কিন্তু কেউ যদি আগের অবস্থানকে পিষে ফেলে নতুন জীবনে আকাশচুম্বী সাফল্য পেয়ে যান তবে সে ব্যতিক্রম, সে সবার কাছে উদাহরণ। রবার্ট ডাউনি জুনিয়র এমন একটা নাম। ❤


   *Robert Downey Jr. 


নিউ ইয়র্কের ম্যানহাউটনে ৪ এপ্রিল,১৯৬৫ সালে জন্মান ডাউনি জুনিয়র। জন্ম ফিল্ম পাড়ার এক পরিবারে, বাবা অভিনেতা-পরিচালক, মা অভিনেত্রী। তাই খুব সহজেই ডাউনির ক্যারিয়ার গড়ে উঠার কথা। বাবার কল্যাণে কাজ করেছেনও শিশু চরিত্রে। কিন্তু ডাউনির কপালে শৈশবের শুভ্রতা ছিলোনা। বাবা চরম পর্যায়ের মাদকাসক্ত। মাত্র ছয় বছর বয়স থেকে ডাউনি চিনেছেন মাদক কি জিনিস, মাদকাসক্ত হওয়া মাত্র ৬ বছরে!


 ডাউনির সাফল্য যেহেতু অনেক তাই তার একসময়ের অন্ধকার দিকগুলো খুব ভালো ভাবে জানা দরকার। কারণ একটা পতিত আত্মাকে স্বাভাবিক জীবনে আনতে ডাউনি দারুণ উদাহরণ। 

 সাত বছর থেকে অভিনয় শুরু। কিন্তু এরপর বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখা ডাউনি বেশ দিশেহারা হয়ে পড়েন। প্রথমে বাবার কাছে থাকা ডাউনি আবার চলে যান মায়ের কাছে। পিতা-মাতার সম্মিলিত স্নেহ জিনিসটা বেচারা আর পেলোনা। অধপতন ঘটতেও সময় লাগেনি তার।


 ৯৬ থেকে মাদকের ব্যবহার এতো বেশি শুরু করছিলেন যে জেল হয়ে পড়েছিলো তার ঘর। নগ্ন হয়ে গাড়ি চালানো, অন্যের বাসাকে নিজের ভেবে ঘুমিয়ে পড়া ছিলো ডাউনির কাজ!  কিন্তু এটা তার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ সময় ছিলো কারন সে তখন হলিউডে লিড় এক্টর হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে দিয়েছিলেন। করে ফেলছিলেন চ্যাপলিনের মতো চ্যালেঞ্জিং মুভি। কিন্তু ৯৬ থেকে ২০০৩, সাতটা বছর জেলখানাকে ঘর বানিয়ে ডাউনি তখন নিজের ছায়াও হারিয়ে ফেলছিলেন। 


দ্বিতীয় অধ্যায়টা চমকপ্রদ। ডাউনি তখন ধীরে ধীরে মাদক থেকে সরে আসার চেষ্টা করছেন। ২০০৩ এ সফল হন ডাউনি। মাদক থেকে সরে আসেন। কিন্তু ততদিনে নিজের ক্যারিয়ারের দফারফা করে ফেলছেন। এরপরেও মনোযোগী হন আবার অভিনয়ে। মূলত তার ফেরা ২০০৮ এ আইকনিক আয়রন ম্যান চরিত্রে। অল্প স্যালারিতে কাজ করা ডাউনির এ মুভি তখন বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলো। ডাউনির অভিনয়ের ভূয়সী প্রশংসা হয়। অস্কারের দৌড়েও ছিলেন, যদিও হেরে যান হিথ লেজারের কাছে কিন্তু জিতে যান মাদক নামক থাবা থেকে। 


 আয়রনম্যানের পর গাই রিচির শার্লক হোমস চরিত্রে আবার সাড়া ফেলে দেন ডাউনি। আমার কাছে এ চরিত্রেই তাকে বেস্ট লাগে। কি দারুণ এক্সপ্রেশন। স্বয়ং শার্লক হোমসকে হেঁটে যেতে দেখেছি, মনে হলো ডাউনি ছদ্মনাম আসলে সেই হোমস। 😅

হয়ে ওঠেন মার্ভেলের অভিচ্ছেদ্য অংশ। আয়রনম্যান চরিত্রকে নিয়ে যান সুপারহিরো মুভি ক্যারেক্টরের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় চরিত্রে। গায়ের সাথে লাগিয়ে নেন সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকায়। এভেঞ্জারস এন্ডগেমে তিনি এযাবৎকালের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিয়েছেন!


 তাহলে রবার্ট ডাউনির জীবন শিক্ষা দেয় মাদকের থাবা থাকাকালীন জীবন এবং এর থেকে মুক্ত জীবনের ব্যবধান। যেখানে মাদক সব দিক থেকেই গ্রাস করে ফেলে, সেখানে এর থেকে দূরে থাকলে কতো ভালো প্রভাব পড়ে তার দৃষ্টান্তের জন্য আর কাউকে বেছে নিতে হয়না। রবার্ট ডাউনি স্বয়ং একটা মেসেজ।


যাই হোক,তার অভিনয় দক্ষতা নিয়ে কখনো প্রশ্ন তোলার উপায় নেই। আমি তো স্বয়ং তাকে এখনো হোমস বলেই জানি৷ এখন তার সবচেয়ে সুন্দর ৫ কাজ সাজালে আমি যেসব সাজাবো:


1. Playing Sherlock Holmes's role (Both)

2. Chaplin

3. Iron man (2008)

4. Avengers: Infinity war 

5. Avengers: Endgame


যদিও অভিনয় দক্ষতা ট্রপিক থান্ডার,দ্য জাজ বা জোডিয়াক সবকিছুতেই দেখা যায়৷ আর শার্লক হোমস ভক্তদের জন্য সুখবর, ফিরছেন রবার্ট ডাউনি এ চরিত্রে। আবারও গাই রিচির ডিরেকশন। 👌


রবার্ট ডাউনি জুনিয়র আমার পছন্দের তারকাদের মধ্যে একেবারে প্রথম সারির একজন। যেভাবে বারবার হোঁচট খেয়েও ফিরে এসেছেন তিনি তার জন্য পৃথিবীজুড়ে অসংখ্য মানুষের অনুপ্রেরণা তিনি।

প্রিয় অভিনেতার আরও গুণমুগ্ধ কাজ দেখতে অবশ্যই মুখিয়ে আছি। তবে তার সাথে এটাও চাই ব্যক্তিজীবনে সাচ্ছন্দ্যে থাকুন তিনি।


 জন্মদিনের কিছুদিন পরে খেয়াল হলো 😥

   বি হ্যাপি, ক্লেভার ম্যান। ❤


২০৩টি মাস্ট ওয়াচ মুভি,যা আপনাকে মুভিখোর করে তুলবে..

 মুভির সংখ্যা ২০৩ টি । যা যা দেখেন নি আজ পর্যন্ত , দেখে নিন । মাস্ট ওয়াচ মুভি!! 😍



(হলিউড ছাড়াও বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ও কয়েকটি রয়েছে লিস্টে!)


1. Identity (2003)


2. Incendies (2010)


3. Fight club (1999)


4. The game (1997)


5. Moon (2009)


6. The prestige (2006)


7. Memento (2000)


8. Inception (2010)


9. Source code (2011)


10. The sixth sense (1999)


11. Orphan (2009)


12. Crash (2004)


13. Minority report (2002)


14. Exam (2009)


15. 21 grams (2003)


16. The usual suspects (1995)


17. Requiem for a dream (2000)


18. Eternal sunshine of the spotless mind (2004)


19. The matrix (1999)


20. The skin I live in (2011)


21. Mr. Nobody (2009)


22. Take shelter (2011)


23. Confessions (2010)


24. The machinist (2004)


25. Black swan (2010)


26. Table no 21 (2013)


27. kahani (2012)


28. Reservoir dogs(1992)


29. Run lola run (1998)


30. Pi (1998)


31. The illusionist (2006)


32. Now you see me (2013)


33. American psycho (2000)


34. I, robot (2004)


35. Shutter island (2010)


36. Se7en (1995)


37. The Number 23 (2007)


38. Lucky number slevin (2006)


39. Dogtooth (2009)


40. The Departed (2006)


41. L.A. confidential (1997)


42. Dark city (1998)


43. The butterfly effect (2004)


44. The Fountain (2006)


45. Cloud Atlas (2012)


46. 12 Monkeys (1995)


47. Martyrs (2008)


48. Donie darko (2001)


49. Brazil (1985)


50. A clockwork orange (1971)


51. The jacket (2005)


52. Triangle (2009)


53. The ninth gate (1999)


54. Identity (2003)


55. Jacob’s ladder (1990)


56. Videodrome (1983)


57. The mist (2007)


58. Bad Guy (2001)


59. Mullholland Dr. (2001)


60. Psycho (1960)


61. 2001: A space odyssey (1968)


62. The Shining (1980)


63. Trance (2013)


64. Predestination (2014)


65. Enemy (2013)


66. Audition (1999)


67. Pulp fiction (1994)


68. Sin city (2005)


69. Loft (2008)


70. The Village (2004)


71. Lost Highway (1997)


72. Zodiac (2007)


73. The best offer. (2013)


74. Black book. (2006)


75. Open your eyes (1997)


76. Unbreakable (2000)


77. The Others (2001)


78. Saw (2004)


79. Primal Fear. (1996)


80. Pan's labyrinth (2006)


81. The Secret in their eyes (2009)


82. Daylight (2013)


83. Blue Velvet (1986)


84. Infernal Affairs (2002)


85. Mother (2009)


86. Being John Malkovich (1999)


87. Unknown (2011)


88. Following (1998)


89. In the mouth of madness (1994)


90. Upstream Color (2013)


91. Irreversible (2002)


92. Dogville (2003)


93. Melancholia (2011)


94. Cypher (2002)


95. The Signal (2014)


96. Funny Games (2007)


97. La Moustache. (2005)


98. Lucia (2013)


99. Ugly (2013)


100. The Holy Mountain (1973)


101. Timecrimes (2007)


102. Prisoners (2013)


103. Mystic River (2003)


104. Non-stop (2014)


105. The Shawshank Redemption (1994)


106. 12 Angry men (1957)


107. Silence of the lambs (1991)


108. Wicker park (2004)


109. The Dark knight (2008)


110. The Body (spanish one) (2012)


111. The Descent (2005)


112. The box (2009)


113. Stoker (2013)


114. Gone girl (2014)


115. Citizen cane (1941)


116. No mercy (2010)


117. Bedevilled (2010)


118. ২২ শে শ্রাবণ (2011)


119. Highway (Bangla) (2014)


120. Eraserhead (1977)


121. Angel Heart (1987)


122. Magnolia (1999)


123. Revolver (2005)


124. The Fall (2006)


125. Stranger than fiction (2006)


126. Inland Empire (2006)


127. Stay (2005)


128. Hard Candy (2005)


129. Bigfish (2003)


130. The city of lost children (1995)


131. The wicker man (1973)


132. Vertigo (1958)


133. Memories of murder (2003)


134. Interstellar (2014)


135. Coherence (2013)


136. In time (2011)


137. A Serbian film (2010) {disturbing}


138. Antichrist (2009) {disturbing}


139 Synecdoche, New York (2008)


140. Mindhunters (2004)


141. Primer (2004)


142. 10 cloverfield lane (2016)


143. Who am I ( 2014)


144. Edge of tomorrow (2014)


145. The orphanage (2007)


146. Unbreakable (2000)


147. Silent Hill (2006)


148. The Truman Show (1998)


149. Contact (1997)


150. Night crawler (2014)


151. The Girl with the Dragon tattoo (2009)


152. I saw the devil (2010)


153. Buried (2010)


154. The Chaser (2008)


155. The Third man (1949)


156. Battle Royle (2000)


157. The phone (2015)


158. The curious case of Benjamin Button (2008)


159. The Experiment (2001)


160. Thani Oruvan (2015)


161. Gravity (2013)


162. About Time (2013)


163. New world (2013)


164. Side effects (2013)


165. Disconnect (2012)


166. The Words (2012)


167. Shame (2011)


168. The Adjustment Bureau (2011)


169. State of Play (2009)


170. Revolutionary Road (2008) (Highly recommended for girls)


171. A Wednesday (2008)


172. Body of Lies (2008)


173. The Boy in stripped pajama (2008)


174. 21 (2008)


175. Atonement (2007)


176. 4 months, 3 weeks and 2 days (2007)


177. Perfume : The story of a Murderer (2006)


178. The lives of others (2006)


179. Taxidermia (2006) {disturbing}


180. Lady Vengeance (2005)


181. 3 iron (2004)


182. Nine Queens (2000)


183. Snatch (2000)


184. American Beauty (1999)


185. Eyes wide shut (1999)


186. La Haine (1995)


187. One flew over the cuckoo’s nest (1975)


188. Extracted (2012)


189. HeadHunters (2011)


190. Persona (1966)


191. The Thirteenth floor (1999)


192. Solaris (1972)


193. The man from earth (2007)


194. Ameros Perros (2000)


195. Babel (2006)


196. Aamir (2008)


197. Two rabbits (2012)


198. Taxi driver (1976)


199. Witness for the prosecution (1957)


200. Frequency (2000)


201. Evidence (2013)


202. Matchstick men (2003)


203. Triangle (2009)


✳ আবারো বলছি মুভিগুলু মাস্ট ওয়াচ!! মুভিখোড়দের এই মুভিগুলু মিস করা মোটেও উচিত হবেনা । আর হ্যা , আপনার ভাললাগা মুভিগুলুর নাম কিন্তু কমেন্টে লিখবেন 


👉 নোট - উদৃষ্ট মুভিগুলু ইন্টারনেট হতে এবং মুভি ক্রিটিক্সদের মতামত অনুযায়ী বানানো ।

তাসনিমের মেডিকেলে চান্স পাওয়ার গল্প।

 তাসনিমের মেডিকেলে চান্স পাওয়ার গল্প।



ছোটবেলা থেকেই তাসনিমের স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার, সাদা এপ্রোন গায়ে জড়ানোর। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে এবং সকলের দোয়ায় আজ সেই স্বপ্ন তার পূরণ হয়েছে।


তাসনিমের বাড়ি শ্রীমঙ্গলের সিরাজনগর গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখা করতে ভালোবাসতো সে। কাকিয়া বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে গোল্ডেন এ+ ও বৃত্তি পেয়ে পিএসসি পাশ করে। স্কুলের ইতিহাসে সেই প্রথম এ+ পাই। প্রতি ক্লাসে প্রথম হতো।  আদরের মেয়েকে আম্মু আব্বু এবার শহরে পাঠালেন। শ্রীমঙ্গল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসি ও এসএসসি উভয় পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+ ও বৃত্তি পায়। স্কুলের সব প্রতিযোগিতা, অনুষ্ঠান, গার্লস গাইড সবকিছুতেই ছিল তার অবাধ বিচরণ। স্কুলের সবাই একনামে চিনতো। স্যার ম্যামদের প্রিয় তাসনিম ইবনাত, জুনিয়রদের আদরের জামি আপু। তারপর ভর্তি হলো শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজে। স্কুল কলেজের সবচেয়ে দূরের ছাত্রী ছিল। আধঘন্টা মাটির রাস্তায় হেঁটে আরও আধঘন্টা গাড়িতে চড়ে শ্রীমঙ্গলে আসতে হতো তাকে প্রতিদিন। তার ভাষ্যমতে স্যার ম্যাম আর বান্ধবীদের আদর ভালোবাসায় কোনো কষ্টই মনে হতো না তার। তাসনিমের প্লাস পয়েন্ট ছিল শ্রীমঙ্গলে নানুবাসা থাকা। সেখানে দুপুরে বিশ্রাম নিতে পারায় তার কষ্ট একটু কম হতো।

তাসনিমের প্রিয় বিষয় ছিল গণিত। স্যাররা বোর্ডে একদিকে প্রশ্ন লিখতেন আর অন্যদিকে তার অংক করা শেষ হয়ে যেত। একদিন তো তার এক বান্ধবী স্যারকে জিজ্ঞাসা করে ফেলসিল স্যার তাসনিম এতো তাড়াতাড়ি লিখে ফেলে কিভাবে। স্কুল কলেজে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট, লয়ার, প্রোগ্রামার, ম্যাথমেটিশিয়ান আরও কতো কিছুই হওয়ার স্বপ্ন দেখতো। তবে সাদা এপ্রোনের মায়া উপেক্ষা করতে পারেনি সে। অত্র কলেজ থেকে অনেক কম শিক্ষার্থী মেডিকেল চান্স পায়, বছরে ২/৩ জন। ঢাকার কোনো মেডিকেলে কেউ আছেন বলেও জানা নেই। তাই চান্স পাবে কিনা, এই ভয়টা কলেজের সবার মতো তারও হতো  না, এমন না। কলেজ লাইফটা ছিল তার কাছে স্বপ্নের মতো। কলেজের প্রতিটি পরীক্ষায় প্রথম হওয়া, বিভিন্ন অলিম্পিয়াড, কম্পিটিশনে প্রথম হওয়া, বিশেষ করে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপুমনি এমপি, মহোদয়ের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করাসহ সবকিছু মিলিয়ে লাইফটা অনেক সুন্দর ছিল তার। গ্রুপ লিডার ছিল কলেজ রেড ক্রিসেন্টে দলেরও। কলেজের সবাই একনামে চিনতো, তাসনিম ইবনাত। প্রিন্সিপাল স্যার থেকে শুরু করে সব স্যার ম্যামরা এবং তার বান্ধবীরা অনেক অনেক বেশি আদর করতেন তাকে। সবসময় মোটিভেট করতেন। তাসনিম  কোনোদিন মন খারাপ করে থাকলে স্যার, ম্যামরা জিজ্ঞাসা করতেন, "কি হয়েছে তাসনিম মন খারাপ কেনো? তুমি কি অসুস্থ?" এই জিনিসগুলো যে কতো বড় পাওয়া! 

আম্মু আব্বুর একমাত্র আদরের মেয়ে তাসনিম। কখনো পড়ালেখা করতে চাপ দেননি। ইন ফ্যাক্ট তার আম্মু আব্বু বলতেন এতো পড়তে হবে না। মেডিকেলে না হলে আরও অনেক ভার্সিটি আছে। কোনো চাপ নেয়ার দরকার নেই। রেজাল্টের আগের দিন রাতেও বুঝিয়ে বলেছেন অন্য কোথাও পড়াবেন সমস্যা নাই। সবসময় সাপোর্ট করতেন তাকে। যা চাইতো উনাদের কাছে তার চেয়েও বেশি দিতেন। 

তাসনিম বলেছে, "আমি মনে করি কলেজ লাইফেই এডমিশনের রুট গড়ে নেওয়া উচিত। আর এতে আমার সম্মানিত স্যারগণ, আম্মু আব্বু আমাকে সর্বোচ্চ সাহায্য করেছেন। উনাদের দোয়ায়ই আমি মেডিকেলে চান্স পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।

সবাই তাসনিমের জন্য দোয়া করবেন সে যেন একজন ভালো ডাক্তার হয়ে সত্য ও ন্যায়ের পথে সবার সেবা করতে পারে।"


Tasnim Ebnath.

Sir Salimullah Medical College, Dhaka. (SS-49)

Ex-Sreemangal Govt College (HSC-2020)

সিনেমাকে হার মানিয়েছে যার নিজের জীবনের গল্প


 জন উইক চরিত্রে যে লোকটা দারুণ সব একশন,স্ট্যান্ট করে সে লোকটার বয়স ৫৬। মানে ৫৬ বছর বয়সের এ এনার্জি কি বিস্ময়কর নয়? জন উইকের পরের কিস্তির সময় বয়স গিয়ে দাঁড়াবে ৫৭ তে!


*Keanu Reeves


কিয়ানু রিভস কিভাবে সিম্পল লাইফ লিড করতে হয় তার জন্য মস্ত বড় এক উদাহরণ। আসবো সেসবে।


কিয়ানু রিভস কানাডার হাই স্কুলে ভর্তি হয়ে ড্রপ আউট হতে থাকে৷ কয়বার স্কুল চেঞ্জ করতে হয়েছে জানেন? ৪ বার! এরপর ও ড্রপ আউটের পিছনের কারন ছিলো একটি। অভিনয়ের ঝোঁক। সেই প্রবণতা  তাকে আজকে অন্যতম ধনী অভিনেতার কাতারে এনে ফেলছে।


কিয়ানু রিভস বরাবরই একশন প্রেমী। নিজেও উপহার দিয়েছেন চমকপ্রদ সব একশন মুভি। জন উইক তো অনেক পরের গল্প। ম্যাট্রিক্স মুভিটাকে আজও একশন জনরার অন্যতম বেস্ট ধরা হয়। মোটর বাইক প্রিয় এবং ছোট-খাটো বাইক গ্যারেজের এ মালিক এসব একশন স্টান্ট নিজেই করেন এবং ফলস্বরূপ নিজের শরীরকে বারেবারে নানা রকম ধকল উপহার দিয়েছেন!


কিয়ানু রিভস ছোটবেলায় আইস হকিতে অনেক ভালো ছিলেন। ভালো গোল কিপিং এর জন্য নাম করেছিলেন। কিন্তু চোট তাকে তার দেখা স্বপ্নে পৌছাতে দিলোনা। মা-বাবার ডিভোর্স দেখেছেন তিন বছর বয়সে। কিয়ানুর বেড়ে ওঠার প্রথম ধাপটাই বেদনার। 😥


বেদনার দিনগুলো কিয়ানুকে ধৈর্য্য গুণ দিয়ে যায়। যার কারনে তিনি অবস্থান দৃঢ় করতে পেরেছেন। তবে কি তার অভিনয় এতোই ন্যাচারাল বা জীবন নির্ভর মুভি করে বেড়িয়েছেন? না তিনি টম হ্যাংস ও না। তিনি একশন হিরো। যেখানে তার কারিশমা সবাই দেখে। যাকে নিয়ে কোনো জন্মদিন বা স্পেশাল দিন ছাড়াও লেখতে ইচ্ছে করে। তবে  শুধু একশনেই মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন তাও নয়। উনি আসলে ওভারএক্টিং ই করেন না। স্ক্রিনে যাই করেন তা মনে হয় বাস্তব লাইফে করে বেড়াচ্ছেন, তাহলে আর অভিনয় বলি কি করে? 😅


লোকটার সব কথা গেলো। এবারে প্রথম বিষয়ে আসি। যেখানে বললাম উনি সাধারণ জীবনযাপনের জন্য আদর্শ তারকা। উনি যে এতো ধনী তাও উনি যা ব্যবহার করেন তা অবাক করার মতো। ছোটখাটো তারকারাও নিজের গাড়ি ব্যবহার করে থাকেন সেখানে কিয়ানু রিভস পাব্লিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করেন। কোথাও যেতে হলে সবার মতো দৌড়ে এসে বাস ধরে উঠে পড়েন! দূরযাত্রার ভ্রমণেও ট্রেনই ভরসা। একটা নিউজপেপার নিয়ে বসে যান কামরার এক কোনে। 


 আমি ব্যক্তিজীবনে বেশ ইন্ট্রোভার্ট। কি জানি এ কারনে হয়তো কিয়ানু আরও টানে। কিয়ানু রিভস কিন্তু খুব ইন্ট্রোভার্ট। তাকে একা চলাফেরা করতেই দেখা যায়। ব্যক্তিজীবনেও খুব একা। একটা ক্যাফেতে গিয়ে বসে পড়েন। হাতে থাকে নিউজপেপার। তারকা সুলভ কোনো ভাব ভঙ্গিমা নেই। আসছি,বসছি,দুই চারজন ফ্যানের আবদার মেটাচ্ছি আর চলে যাচ্ছি এরকমই ব্যাপারটা। নাহ, সাথে ১০-১৫ গার্ড প্রয়োজন পড়েনা! এরকম কয়জন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় তারকা করে থাকে? ওহ, চ্যারিটিতে প্রচুর দানের কথাটা বলাই হয়নি এখনো!


 মানুষটা আমার অনুপ্রেরণার জন্য অনেক বড় উৎস। তার মুভির কথা বললে দেখে নিতে পারেন ম্যাট্রিক্স মুভি সিরিজ, জন উইক মুভি সিরিজ, Sweet November, Constantine, The whole truth, Chain reaction প্রমুখ মুভি৷ সামনে আছে বড় তিন প্রজেক্ট।

John Wick 4

Constantine 2

Matrix 4


  এভারগ্রিন পার্সন, জন উইক। 🖤

Best south korean action movie by Don lee

 Movie : the gangster,the cop, the devil (2019) 

Starring: Ma Dong-seok

Kim Mu-yeol

Kim Sung-kyu 

Release date: May 15, 2019 (South Korea)

Running time: 109 minutes

country : south korea 

language : Korean 

Imdb Ratting : 6.9/10 


গ্যাংস্টার, পুলিশ, এবং সিরিয়াল কিলাররা হল কোরিয়ান চলচ্চিত্রের নিয়মিত ফিক্সচার। পরিচালক লি ওন-তায়ে-র দ্বিতীয় চলচ্চিত্র দ্যা গ্যাংস্টার, দ্য কপ, দ্য ডেভিল তাদের একত্রে অভিনব উপায়ে মিশিয়েছে যে, যেখানে একটি সিরিয়াল কিলারকে ধরতে কীভাবে একজন পুলিশ এবং গুন্ডা দল তৈরি করে তা দেখানো হয়েছে। একজন সিরিয়াল কিলার যার টার্গেটই থাকে মানুষের মার্ডার করা, সেই সিরিয়াল কিলারকেই ধরতেই এক পুলিশবাহিনী এবং গ্যাংস্টারের লিডারের বাহিনীরা চুক্তির বিনিময়ে এক মিশনে নেমে পড়ে।  মুভিটির প্রথমদিক দিয়ে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল, সাসপেন্স বা টুইস্ট যেটাই বলিনা কেন, ছবিটির প্রথম দিক দিয়ে ভালো একটি টুইস্ট দেখা গিয়েছিল।  কিন্তু এই টুইস্টা বেশিক্ষণ ছবিতে দেখা যায়নি আমার মতে, এইটা আরও বড় সাসপেন্স কাজ করত, আরও শক্তিশালী করতে পারত। কোরিয়ান ক্রাইম, থ্রিলার মুভিগুলো দেখার মজাই এক অন্যরকম। তাছাড়া মুভির অন্য দিকগুলো ভালোই ছিল।

একটি অস্কারপ্রাপ্ত Masterpiece মুভি...

 🎥 Movie: Parasite

🇰🇷 Country: South Korea

🧛 Director: Bong Joon Ho.

🗣️ Language: Korean

🎭 Genre: Thriller,Comedy,Drama

📊 Imdb:8.6/10

🖋️ Personal Rating:❤️/10

⏳ Run Time :2hr 12 min 


❌❌ Slight Spoiler ❌❌ 


মানুষ হলো এক প্রকার সামাজিক জীব।সমাজে বসবাস করতে গিয়ে আমরা নানান ধরনের মানুষকে দেখতে পাই।এদের মধ্যে এক শ্রেণী হলো যারা গরীবের উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল থাকে অর্থাৎ গরীবের সাহায্য ছাড়া এরা একদিনও চলতে পারে না।আরেক শ্রেণী যারা সারাদিন চিন্তায় থাকে কিভাবে ধনীদের টাকা মেরে নিজেদের পকেট ভর্তি করা যায়।আবার কিছু গরীব আছে যারা তাদের মনিবের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল থাকে।প্রকৃতপক্ষে আমরা সবাই মনুষ্য জাতি একেক জন একেক প্রকার পরজীবী বা Parasite।প্রাণীদেহে ও উদ্ভিদ দেহে যেমন বিভিন্ন ধরনের পরজীবী পাওয়া যায় ঠিক তেমনি আমাদের এই বিশাল ভূমন্ডলে বিভিন্ন ধরনের মনুষ্য পরজীবী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।আর এই বিশাল পরজীবীর সমারোহের মাঝে কিছু প্রকার পরজীবীর উদাহরণ সুন্দরভাবে ও যথাযথ ভাবে তার মুভিতে  ফুটিয়ে তুলেছেন ডিরেক্টর বং জুন হো।এই মুভিতে যারা অভিনয় করেছেন তাদের প্রত্যেকের অ্যাক্টিং ছিল দেখার মত।বিশেষ করে যিনি গরীব পরিবারের কর্তার চরিত্রে অভিনয় করছেন তার অ্যাক্টিং ছিল সম্পূর্ণ সাবলীল।সব মিলিয়ে এই মুভিটি আপনাকে নিরাশ করবে না।🔥🔥🔥 


Happy Watching 🎉🎉🎉


একে কি বলে একাকিত্ব নাকি স্বাধীনতা!?

 যখন সকালে ঘুম ভাংগানোর কেউ নেই, রাতে বাড়ি ফিরলে অপেক্ষায় কেউ বসে নেই, তুমি যা মন চায় করতে পারো, কোনো পিছুটান নেই.... একে কি বলে একাকীত্ব না...