শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১

ভাইরাল ছবিঃ ডেনিমের পুনর্জাগরণ

 ভাইরাল ছবিঃ ডেনিমের পুনর্জাগরণ



আমরা প্রায়সই বলে থাকি "পৃথিবী কতই না বিচিত্র" "কত কিছুই না দেখার আছে"।  


হ্যাঁ , এই বিচিত্রতার কমতি নেই  ফ্যাশন স্টোরগুলোতেও। অল্প কিছুদিন আগে খুবই ভাইরাল একটি ছবিতে দেখা যায়  অ্যালুমিনিয়াম তৈরি চকচকে দেয়ালগুলি এবং রক্ত ​​সঞ্চালন হচ্ছে অপারেটিং টেবিলে  পড়ে থাকা মৃত ডেনিম পন্যগুলোর উপরে। এটা দেখে অনেকটা মনে করতে পারেন ফ্যাশন ডিজাইনে ব্যাবহৃত  ডেনিম পণ্যগুলিকে একটি ভিআইপি হাসপাতালে ভর্তি করে খুব যত্নের সাথে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আর এটাতেই বিশ্বজুড়ে ফ্যাশন ইন্ড্রাস্ট্রি এবং টেক্সটাইল শিল্পে আলোরণ সৃষ্টি করে এই ইউনিক ডিজাইন এর  ফ্যাশন  স্টোরটি। 


নভেম্বর  ২০১৮ তে, ম্যাপো-গু, সিউল কোরিয়ায়,  "ল্যাব ১০১"  নামে একটি ডেনিম ব্র্যান্ড এর সূচনা করেন। 


যারা উদ্ভাবনী কৌশলে  ব্যাতিক্রমধর্মী ডেনিম স্টোর ডিজাইন করেন। 


ঠিক কিছু কিছু  খাবার এবং নিত্য প্রয়োজনীয়  দ্রব্যের স্টোরগুলো কিংবা অতি প্রয়োজনীয় হাসপাতাল  যেমন ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে তেমনি ডেনিম এবং ফ্যাশন এর গুরুত্ব বুঝাতে এই স্টোরটি ডিজাইন করা হয় যেখানে স্টোরটি  দিন-রাত ২৪  ঘন্টাই খোলা থাকবে। খোলা থাকার পাশাপাশি এর ভিতরে কাস্টমারদের জন্যে রয়েছে খাওয়া-দাওয়া এবং বিশ্রাম নেয়ার  ব্যাবস্থা।


 এই থিমকে "ডেনিমের পুনর্জাগরণ " হিসেবে দেখা হচ্ছে এবং সেই হিসেবেই স্টোরটিতে আরো কিছু মৌলিক জিনিস যুক্ত করা হয়েছে। যেমন স্টোরের ভিতরের দিকে  চকচকে ধাতব যুক্ত করা হয়েছে  এবং এর চারপাশে ঘুড়ে বেড়ালে একটি  নীল রঙের  ফিক্সচারও বিশদভাবে লক্ষ্য করা যাবে।


অনেক ফ্যাশন শপগুলির থেকে এটিকে আপনি আরো সহজে পৃথক করতে পারবেন।


 কারণ এখানকার গ্রাহকদের বড় উইন্ডো এবং ম্যানকুইন ডিসপ্লে খুবই আকর্ষণ করবে। 


 ল্যাব ১০১ এর একটিমাত্র  বাহিরের গেইট রয়েছে যার দ্বারা এর ভিতরে কী রয়েছে তার অতি সামান্যই বোঝা যায়। 


ডেনিম স্টোর ডিজাইনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত "নিইজিড" এর গুরুত্ব বোঝাতে জোড় গলায় ডিজাইন ল্যাব থেকে বলেন, "ল্যাব১০১ অন্যান্য সাধারণ স্টোরের মতো কোনও খোলা জায়গায় পণ্য প্রদর্শন করে না।"


এর বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির  পরিচালক জেং হিউং-উউক বলেছেন

"ড্যানিমের ক্ষেত্রে, এমন অনেক ভোক্তা আছেন যারা একা একা অফলাইনে পণ্য  নিতে চেষ্টা করেন এবং শরীরে ফিট করা কাপড় পরিধাণ করতে চেষ্টা করেন, সে সকল সুবিধাগুলো এখানে আছে " 


লেখক - মোঃ আল-আমিন 

পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ 

ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট(১২তম ব্যাচ)

পুলিশের এলএমজি পোস্টের মধ্যে মূল বার্তা কি?

 পুলিশের এলএমজি পোস্টের মধ্যে মূল বার্তা কি?



১। আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাবাহিনীর ফিল্ড এস্কালেশান র‍্যাংক’কে পুলিশের সমানে নামিয়ে দেয়া হল। ভারি যন্ত্রপাতি ক্রয়, নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় সেনাবাহিনীর মনোপলি কিংবা একক অধিকার অস্বীকার করা হল, অফিসিয়ালি। সেনাবাহিনীর অস্ত্র আমদানি বাজেটে পুলিশ ঢুকে পড়ে দেশের আন্তঃবাহিনী ক্যাওস এন্ড  কনফ্লিক্টের দীর্ঘস্থায়ী গর্ত খোঁজা হল। 


২। সরকার বিদেশিদের মেসেজ দিয়ে দিল যে, তার ঘরের অবস্থা শোচনীয়। এই মুহুর্তে দেশে জন কেরি এবং ভারতীয় সেনা প্রধান সফরে আছে। দেশে একটা ভায়লেন্ট ইস্লামিস্ট ফোর্সের উত্থান থামাতে জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প নাই, এমন মেসেজ সামনে থাকতে পারে। এতে করে আন্তর্জাতিক নেগোসিয়েশনে, ভূ-রাজনৈতিক আলোচনায় সরকারের অবস্থান আরো দুর্বলতর হতে বাধ্য। ভারত চীন (নতুন করে আম্রিকাও) এসব পরিস্থিতি কাজে লাগিয়ে নতুন স্বার্থ্য হাসিলের সুবিধা নিতে পারে। (উল্লেখ্য যে, সাধারণত অস্থিতিশীল আফ্রিকান দেশগুলোতে আন্তর্জাতিক ও লোকাল সেবানাহিনী এধরনের লাইট মেশিনারি পোষ্ট করে, পুলিশ এসব করে না। কোন স্বাভাবিক স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরে মেশিনগান স্ট্যান্ড তৈরি করতে হয় না।)   


৩। অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এলএমজি পোস্টের বার্তা হচ্ছে, সরকার একটা গ্র্যান্ড অপজিশন এলায়েন্সের কিংবা একটা নতুন ভয়ালোন্ট ফোর্সের ভয় করছে বা ভয়টা সে নিজে দেখাতে চাচ্ছে। ডেমোক্রেটিক প্রসেস বন্ধ করে সে বিরোধীদের বিনাশ করেছে। এখন তার একটা নতুন বিরোধী ফোর্স দরকার। সে দেখাতে চায় একটা ভায়োলেন্ট ফোর্স  তৈরি হচ্ছে, যার নিয়ন্ত্রণ স্বাভাবিক পুলিশ-গোয়েন্দা ফোর্সের সাধারণ অস্ত্র দিয়ে সম্ভব না। এর মধ্য দিয়ে  পুলিশ-গোয়েন্দা ফোর্সের ফুট সোলজারদের উপর নতুন মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি হবে। (যদিও আমরা এমন কোন ডমিনেন্ট ফোর্সের অস্তিত্ব দেখি না, যা দেখি তা হচ্ছে ডেমোক্র্যাটিক প্রসেস বন্ধ করে একটা নন পলিটিক্যাল ফোর্স্কে গায়ে পড়ে পলিটিক্যাল ফোর্স হিসেবে তৈরির চেষ্টা)। 


৪। রাজনীতিতে ভায়োলেন্ট ফোর্সের অস্তিত্ব সত্যিকার অর্থে না থাকলে, এই কাজে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি ত্বরান্বিত হবে কারণ এইধরনের ডিপ্লয়মেন্ট কন্ডিশান দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ, উদ্যোক্তা বিকাশ, ব্যবসা বাণিজ্য সহজীকরণ মিলিয়ে সার্বিক অর্থনীতির জন্য নেগেটিভ বার্তা। এরকম পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে গুমোট ভাব আসতে পারে।


-ফাইজ তাইয়েব আহমেদ

শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১

What is the meaning of Toothpaste Color Code?

 Read this carefully. The internet is full of lies and rumors on this subject and I do not want you to get caught in these rumors.


You often see strips of different colors at the bottom of toothpaste tube. sorts of-


For a long time there has been a rumor on the internet that the colors on the end of the toothpaste tube mean-


Blue means drug-containing toothpaste.


Green means completely natural.


Red means a mixture of natural and chemical.


Black means purely chemical.


This is utterly wrong and false. Often people start reading this to check their toothpaste and get unnecessarily worried. Do not pay attention to these things.


First of all, everything is a chemical. All natural things are also a type of chemical. So there is no question of chemical or without chemical.


But what is the meaning of these colors?


This color is meaningless to us humans. These colors indicate the 'light sensors' installed in tube making machines as to what type and size of tubes to make. Only sensors can understand this, not us humans.


I hope you have understood the true meaning of these colors and will not believe the rumors.


Thank you!





What is a Toothpaste Color Code? | Colgate® Oral Care


Toothpaste Color Code: A Debunked Myth

রাষ্ট্র এবং তার বাহিনী

 রাষ্ট্র এবং তার বাহিনী



;


রিক্সা ভ্যানে শায়িত এই লাশটি ইনসেটের ১৪ বছর বয়সী শিশু ইয়াসমিনের, দিনাজপুরের ইয়াসমিন। ইয়াসমিন হচ্ছে বাঙলাদেশে পুলিশী অপরাধের বিভৎস, কদাকার এক কাহিনীর নাম। সেই সাথে পুলিশী নির্যাতনের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের রুদ্ররূপ সংগ্রামের এক জ্বলন্ত ইতিহাস। 


১৯৯২ সালে ইয়াসমিনের মা রিক্সাচালক স্বামীর মৃত্যুর পর অভাবের তাড়নায় ইয়াসমিনকে স্কুল ছাড়িয়ে (৫ম শ্রেণী) সেই শহরেরই এক ধনী ব্যক্তির (ঢাকার ধানমন্ডিতে বসবাসরত) বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজে দেয়। দীর্ঘ ৩ বছর যাবৎ শিশু ইয়াসমিন সেখানে কাজ করাকালীন সময়ে মাকে দেখার জন্য বার বার আকুতি জানিয়েও গৃহকর্তার হৃদয় গলাতে না পেরে ১৯৯৫ সালের ২৩ আগস্ট পালিয়ে একাই দিনাজপুরের উদ্দেশে ঢাকা-ঠাকুরগাঁওগামী নৈশ কোচ হাছনা এন্টারপ্রাইজে উঠে পড়ে। 


২৪ আগস্ট রাত ৩টার দিকে ইয়াসমিনকে হাছনা এন্টারপ্রাইজের সুভারভাইজার দিনাজপুরের দশমাইল মোড়ের পান দোকানদার জাবেদ আলী, ওসমান গনি, রহিমসহ স্থানীয়দের জিম্মায় দিয়ে সকাল হলে মেয়েটিকে দিনাজপুর শহরগামী কোনো গাড়িতে তুলে দেওয়ার অনুরোধ জানান। কিছুক্ষণ পর দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা টহল পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান ইয়াসমিনকে সেই রাতেই দিনাজপুর শহরে মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে নেয় এবং পথিমধ্যে পিকআপেই ধর্ষণের চেষ্টা করলে ইয়াসমিন পুলিশের হাত থেকে রক্ষা পেতে গাড়ি থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু রক্ষা সে পায় না, আবারও তাকে পুলিশ জোরপূর্বক নিজেদের পিকআপে তুলে নিয়ে স্থানীয় আদিবাসী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভিতরে নিয়ে উপর্যুপরি গণধর্ষণ শেষে হত্যা করে লাশ গাড়িতে তুলে নিয়ে তা রাস্তার পাশে ছুড়ে ফেলে দেয়।


২৪ আগস্ট সকাল বেলা স্থানীয় লোকেরা ইয়াসমিনের লাশ রাস্তার পাশে পড়ে থাকতে দেখলে ঘটনা জানাজানি হয়ে যায়। এ পৈশাচিক ঘটনায় কর্তৃপক্ষ অপরাধীদেরকে শাস্তির আওতায় না এনে উল্টো তা ধামাচাপা দিতে “অজ্ঞাত পরিচয় যুবতীর লাশ উদ্ধার” মর্মে থানায় একটি ইউডি মামলা ফাইল করে। তড়িঘড়ি করে কোনো জানাযা ছাড়াই আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করে দেয়। স্থানীয় এক পত্রিকা সম্পাদক (দৈনিক উত্তরবাঙলা) পুলিশ কর্তৃপক্ষের এই জঘণ্য কার্যকলাপ সেই রাতে পত্রিকায় প্রকাশের উদ্যোগ নিলে কর্তৃপক্ষ তা জানতে পেরে তার ছাপাখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। সম্পাদক কৌশলে পাশের বাড়ি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করে তা পরের দিন প্রকাশ করে দিলে দিনাজপুরের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশ কর্তৃপক্ষ বিক্ষুব্ধ মানুষের চিন্তা ভিন্নখাতে প্রবাহের জন্য ইয়াসমিনকে ভ্রাম্যমান পতিতা হিসাবে প্রচার করতে থাকে। এতে দিনাজপুরের মানুষ আরো বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারা থানা ঘেরাও ও আক্রমণ করে থানার প্রাচীর ভেঙে দেয়। শহরের অনেকগুলো পুলিশ ফাঁড়ি এবং পুলিশের গাড়ি জ্বালিয়ে দেয়, পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে সমগ্র দিনাজপুরের মানুষ রাস্তায় নেমে আসে এবং পুলিশের সাথে খালি হাতে যুদ্ধে নেমে পড়ে। এই ঘটনায় প্রায় ৭জন মানুষ নিহত হয়, শতাধিক আহত ও পঙ্গুত্ব বরণ করে। সমগ্র জেলার সরকারী নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। কর্তৃপক্ষ কারফিউ জারী করে, আধাসামরিক বাহিনী রাস্তায় নামায়। সারা দেশের মানুষ দিনাজপুরের মানুষের সাথে একত্বতা প্রকাশ করে কর্মসূচী ঘোষণা করতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বহু ক্ষয়ক্ষতি শেষে তৎকালীন সরকার জনতার কাছে হার মানে এবং ঘটনার তদন্ত ও বিচার করার উদ্যোগ নিয়ে জনতাকে শান্ত করে।


২০০৪ সালে রংপুরের একটি আদালতে ধর্ষণ ও খুনের দায়ে সেদিন গাড়িতে থাকা তিন পুলিশ সদস্যের ফাঁসির রায় হয়। কিন্তু সেই ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা, আলামত নষ্ট করা এবং তার জের ধরে পরবর্তী ঘটনাবলীতে যে ৭জন মানুষ নিহত হয়েছিলেন, শতাধিক আহত ও অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করেছিলেন, সরকারী বেসরকারী সম্পত্তির ক্ষতি সাধিত হয়েছিল, তার কোনো বিচার হয়নি, সেই প্রশ্ন কেউ তোলেনি।


সেই থেকে বাঙলাদেশে প্রতি বছর ২৪শে আগষ্টকে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসাবে ঘোষণা ও পালন করা হয়। কিন্তু আজও প্রায় প্রতিদিন ভয়ঙ্কর থেকে ভয়াবহতমরূপে নারীর প্রতি সহিংসতা, ধর্ষণ ও ধর্ষণ করে খুন ইত্যাদি চলমান, সামান্যতম কোনো পরিবর্তন নেই, বরং বর্তমান পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ। বর্তমানে দিবস ঘোষণা হওয়া সত্বেও বাঙলাদেশে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবসটাও তেমন পালিত হয় না, চোখে পড়ে না।

বঙ্গবন্ধু স্কলার’ বৃত্তি আবেদনের সময় বাড়ল


 জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিব বর্ষ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর পর্যায়ে স্কলারশিপ দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের কাছে ‘বঙ্গবন্ধু স্কলার’ নামে এ আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে। আগে ২৮ মার্চ পর্যন্ত আবেদনের শেষ সময় ছিল। এবার আবেদনের শেষ সময় বাড়িয়ে ১৫ এপ্রিল করা হয়েছে।

আবেদনের যোগ্যতায় বলা হয়েছে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫। আর স্নাতকে জিপিএ/সিজিপিএ-৩.৭০ (৪-এর স্কেলে)।

মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ১৩ জন অনন্য মেধাবী শিক্ষার্থী পাবেন ‘বঙ্গবন্ধু স্কলার’ স্বীকৃতি। মেধাবীদের স্বীকৃতি ও উৎসাহিত করতে দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধু স্কলার নির্বাচন করে দেওয়া হবে বৃত্তি। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এ বৃত্তি ও অনন্য স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৩টি অধিক্ষেত্র থেকে একজন করে অনন্য মেধাবী শিক্ষার্থী পাবেন এ স্বীকৃতি। সামাজিক বিজ্ঞান, কলা ও মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা, আইন, ভৌতবিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, শিক্ষা ও উন্নয়ন, চিকিৎসা, চারুকারু, কৃষিবিজ্ঞান ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিক্ষেত্রে অনন্য মেধাবী স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ১৩ শিক্ষার্থী এ স্বীকৃতি ও বৃত্তি পাবেন।প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু স্কলার নির্বাচন ও বৃত্তি প্রদান নির্দেশিকায় দেওয়া শর্ত ও যোগ্যতা অনুসারে শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। এ নির্দেশিকা ও আবেদন ফরম প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে (www.pmeat.gov.bd) প্রকাশ করা হয়েছে।

সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তির নিশ্চয়তা পেয়েছেন বা ভর্তি হওয়া এমন শিক্ষার্থী বঙ্গবন্ধু স্কলার বৃত্তির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপত্রের সঙ্গে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, নম্বরপত্র ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে অর্জনের (এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাচিভমেন্ট) সনদের সত্যায়িত কপি সংযোজন করতে হবে। পূরণ করা ফরম ১৫ এপ্রিলের মধ্য প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর (বাড়ি নম্বর ৪৪, সড়ক নম্বর ১২/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা) রেজিস্টার্ড ডাকযোগে বা সরাসরি পৌঁছাতে হবে।

বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২১

এডসেন্সের জন্য আবেদন করবেন যেভাবে....

ধরে নেয়া হলো আপনার ব্লগ বা সাইটের লিংকটি নিন্মরুপ- blog.something.


com
 তাহলে শুরু করা যাক।



১) AdSense পেজ খুলে ডান দিকে উপরে Sign up now >> বাটনে ক্লিক করুন। সাইনআপ ফর্ম চলে আসবে...

২) ফর্মের Website Information সেকশনে Website URL এ আপনার ব্লগ বা সাইটের ওয়েব লিংক বসান। উদাহরণ: Website URL: blog.something dot com যে সাইটের লিংকটি দিয়ে আবেদন করবেন, সেটি ইংরেজীতে হওয়া বাঞ্ঝনীয়। তবে ইদানিং এডসেন্সের রুলস অনেক শিথিল করা হয়েছে.. গুগল বাংলা সমর্থন না করলেও বাংলা সাইটের জন্যও আবেদন গ্রহন করা হচ্ছে শুনতে পেয়েছি। তবুও আবেদনের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য ব্লগস্পটের ব্লগটিতে ইংরেজীতে কিছু পোস্ট লিখে রাখতে পারেন। 

৩) Website language:

ইংরেজী নির্বাচন করুন এবং নিচের দুটো চেকবক্সে টিক দিয়ে দিন। চেক বক্সদুটোতে লেখা থাকবে- [ ] I will not place ads on sites that include incentives to click on ads. [ ] I will not place ads on sites that include pornographic content. 

৪) Contact Information এ Account type:

Contact Information এ Account type এ Individual নির্বাচন করুন। বিজনেস নির্বাচন করলে তেমন কোন পরিবর্তন হবে না শুধু মাত্র চেকটি আপনার প্রতিষ্ঠানের নামে ইস্যু হওয়া ছাড়া। আরো বিস্তারিত জানতে এডসেন্সের পেজে দেখতে দেখুন। 

৫) Country or territory:

Country or territory তে যে দেশ নির্বাচন করবেন, নিচে সেই দেশের উপযোগী এড্রেস ফিল্ড পাবেন। বাংলাদেশ থেকে টাকা পেতে চাইলে নির্বাচন করুন Bangladesh. 

৬) Payee name (full name):

Payee name এ আপনার সঠিক নামটি লিখুন যে নামে ব্যাংক একাউন্ট করা সম্ভব বা যেটি আপনার সার্টিফিকেটে রয়েছে। কারন এ নামেই চক ইস্যু হবে এবং এই নাম পরবর্তিতে পরিবর্তন করা যায় না। এবিষয়টি একটু সতর্কতার সাথে পুরন করুন। কারন এখানে ভুল করার কারনে অনেক লোক চেক ভাঙাতে পারেন না। 

৭) আপনার সঠিক এড্রেসটি দিয়ে I agree that I can receive checks made out to the payee name I have listed above চেক বক্সে চেক করুন। লক্ষ করুন, আপনার সঠিক টেলিফোন/মোবাইল নাম্বারটিও দিতে হবে। 

৮) Policies-এর তিনটি চেক বক্সেই চেক করতে হবে। তার আগে AdSense Program Policies টা অবশ্যই পড়ে নিবেন। এখুনি পড়তে না চাইলে বুকমার্ক করে রাখুন। নতুনদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।

৯) সবকিছু আরেকবার পরীক্ষা করে সাবমিট করুন... একটি কনফার্মেশন পেজ চলে আসবে যেখানে আপনার পুরন করা তথ্যগুলো দেখাবে। 

১০) এবার Which best describes you? প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (ধরে নেয়া হলো আপনার একটি জিমেইল আইডি রয়েছে.. কারন আগের পর্বে আপনি ব্লগস্পটে ব্লগ তৈরি করেছিলেন।) 

১১) Would you like to use your existing Google Account for AdSense? এ ও প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (I'd like to use my existing Google account for AdSense.).. এবার গুগলের লগইন করার বক্স আসবে... আপনার গুগল আইডি (জিমেইলে যেটি ব্যবহার করেন) ও পাসওয়ার্ড দিন) Continue করুন... সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে দুই/তিনদিন অপেক্ষা করতে হবে। একাউন্ট গ্রহন করা হলে আপনাকে মেইল করে জানিয়ে দিবে।

23 Movies That Will Change Your Life ❤


























একে কি বলে একাকিত্ব নাকি স্বাধীনতা!?

 যখন সকালে ঘুম ভাংগানোর কেউ নেই, রাতে বাড়ি ফিরলে অপেক্ষায় কেউ বসে নেই, তুমি যা মন চায় করতে পারো, কোনো পিছুটান নেই.... একে কি বলে একাকীত্ব না...